জেনে নিন অনুষ্ঠান সূচী, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক উৎসব-২০১৮ | পরিচালনায়- সৃষ্টি
1 min read
বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৮
২৮শে ডিসেম্বর ২০১৮ শুক্রবার:
সকাল ৭টায়: ‘সম্প্রীতি দৌড়‘।
দুপুর ১১টায় : সেমিনার আমন্ত্রণ মূলক বিষয়- ” হাতে কলমে বিজ্ঞান”
উপস্থাপনায়- অনুরণন সায়েন্স সোসাইটি কোলকাতা শ্রেয়ম জানা ও শ্রী বিনয় দাস। এবং
১৫টি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে হাতে হাতে দূরবীন তৈরীর কর্মশালা।
প্রশিক্ষক- ড. রমেন্দ্র লাল মুখার্জী, শৈবাল মিত্র ও শান্তনু বিদ্।
কর্মশালা শেষে ১০টি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে একটি করে দূরবীন তুলে দেওয়া হবে।
সন্ধ্যা ৫টায় : উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও সংবর্ধনা সভা।
উদ্বোধক- প্রফেসর ড. সন্দীপ কুমার চক্রবর্তী- ডিরেক্টর, ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স, কলকাতা।
এছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন জগতের দিকপাল ব্যক্তিবর্গ।
সন্ধ্যা ৫.৩০টায় : অজানা জ্ঞানের সন্ধানে ” স্লাইড শো”, বিষয় – মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্য।
উপস্থাপক- ড. নরেন্দ্র নাথ পাত্র- আই.আই.এস.সি, বেঙ্গালুরু।
সন্ধ্যা ৬টায়: জি বাংলার এ্যাট্রাকসন ড্যান্সট্রুপ সহযোগে নৃত্য ও সঙ্গীতানুষ্ঠান।
পরিবেশনায়- ডায়মন্ড অর্কেষ্ট্রা।
উপস্থিত থাকবেন জি বাংলার জয়ী সিরিয়ালের অভিনেত্রী তোর্ষা।
সকাল ৭টায়: ‘সম্প্রীতি দৌড়‘।
দুপুর ১১টায় : সেমিনার আমন্ত্রণ মূলক বিষয়- ” হাতে কলমে বিজ্ঞান”
উপস্থাপনায়- অনুরণন সায়েন্স সোসাইটি কোলকাতা শ্রেয়ম জানা ও শ্রী বিনয় দাস। এবং
১৫টি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে হাতে হাতে দূরবীন তৈরীর কর্মশালা।
প্রশিক্ষক- ড. রমেন্দ্র লাল মুখার্জী, শৈবাল মিত্র ও শান্তনু বিদ্।
কর্মশালা শেষে ১০টি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে একটি করে দূরবীন তুলে দেওয়া হবে।
সন্ধ্যা ৫টায় : উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও সংবর্ধনা সভা।
উদ্বোধক- প্রফেসর ড. সন্দীপ কুমার চক্রবর্তী- ডিরেক্টর, ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স, কলকাতা।
এছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন জগতের দিকপাল ব্যক্তিবর্গ।
সন্ধ্যা ৫.৩০টায় : অজানা জ্ঞানের সন্ধানে ” স্লাইড শো”, বিষয় – মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্য।
উপস্থাপক- ড. নরেন্দ্র নাথ পাত্র- আই.আই.এস.সি, বেঙ্গালুরু।
সন্ধ্যা ৬টায়: জি বাংলার এ্যাট্রাকসন ড্যান্সট্রুপ সহযোগে নৃত্য ও সঙ্গীতানুষ্ঠান।
পরিবেশনায়- ডায়মন্ড অর্কেষ্ট্রা।
উপস্থিত থাকবেন জি বাংলার জয়ী সিরিয়ালের অভিনেত্রী তোর্ষা।
২৯শে ডিসেম্বর ২০১৮ শনিবার:
সন্ধ্যা ৫টায়: ভালো করে চেয়ে দেখ, দেখতো চিনতে পারো কিনার “স্লাইড শো”।
উপস্থাপক – প্রশান্ত নায়ক – সিনিয়র স্কলার আই.আই.এ, বেঙ্গালুরু।
সন্ধ্যা ৬টায়: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সাংস্কৃতিক দপ্তরের সহযোগীতায় নাটক ” বিদ্যাসাগর”।
সন্ধ্যা ৬-১১টা: দূরবীনের সাহায্যে সরাসরি রাতের আকাশ পর্যবেক্ষণ।
পর্যবেক্ষক: বিশ্বজিৎ বসু – সেন্টার ফর ওবজারভেশনাল অ্যাষ্ট্রোনবি, কলকাতা।
সন্ধ্যা ৭টায় : নৃত্যানুষ্ঠান ও গান।
উপস্থাপনায়- সুর স্বপ্ন মিউজিক্যাল ডান্স ট্রুপ।
৩০শে ডিসেম্বর ২০১৮ রবিবার :
সকাল ১০টায়: রক্তদান শিবির।
দুপুর ৪টায় : ক্যুইজ প্রতিযোগিতা।
সন্ধ্যা ৬টায় : “দিদি নং ১ “, উপস্থাপনায় -ক্যুইজ জোন দাসপুর।
রাত্রি ৮টায়: নৃত্যানুষ্ঠান ও নৃত্যনাট্য ” ভানুসিংহের পদাবলী”, উপস্থাপনায়- আঙ্গিক।
৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ সোমবার :
দুপুর ২টায় : জৈব কৃষি সেমিনার ।
উপস্থাপনায় – ড.কাঞ্চন ভৌমিক , ডঃ সুমিত রায় ও সুকেশ মন্ডল।
বিকাল ৪টায়: সমাপ্তি অনুষ্ঠান।
সন্ধ্যা ৫:৩০টায় : সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পরিবেশনায়- নবীনমানুয়া ঈশ্বরচন্দ্র হাই স্কুল।
সন্ধ্যা ৬.৩০ টায়: “স্লাইড শো”, বিষয় – প্লাস্টিক দূষণ,
উপস্থাপনায়- সুব্রত বুড়াই – প্রধান শিক্ষক, গোমকপতা গুনধর বিদ্যামন্দির।
সন্ধ্যা ৭.৩০টায় : একক সংঙ্গীত – রিমি মাইতি।
রাত্রি ৮.৩০টায় : সাঁওতালী গান ও সাঁওতালী নৃত্য, রায়বেশে নৃত্য
উপস্থাপনায়- কাননডিহি উত্তরণ।
রাত ১২টায় : উৎসবের সর্বশেষ আকর্ষন মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও আতসবাজী প্রদর্শনীর মাধ্যমে “২০১৯ বর্ষবরণ”।
দুপুর ২টায় : জৈব কৃষি সেমিনার ।
উপস্থাপনায় – ড.কাঞ্চন ভৌমিক , ডঃ সুমিত রায় ও সুকেশ মন্ডল।
বিকাল ৪টায়: সমাপ্তি অনুষ্ঠান।
সন্ধ্যা ৫:৩০টায় : সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পরিবেশনায়- নবীনমানুয়া ঈশ্বরচন্দ্র হাই স্কুল।
সন্ধ্যা ৬.৩০ টায়: “স্লাইড শো”, বিষয় – প্লাস্টিক দূষণ,
উপস্থাপনায়- সুব্রত বুড়াই – প্রধান শিক্ষক, গোমকপতা গুনধর বিদ্যামন্দির।
সন্ধ্যা ৭.৩০টায় : একক সংঙ্গীত – রিমি মাইতি।
রাত্রি ৮.৩০টায় : সাঁওতালী গান ও সাঁওতালী নৃত্য, রায়বেশে নৃত্য
উপস্থাপনায়- কাননডিহি উত্তরণ।
রাত ১২টায় : উৎসবের সর্বশেষ আকর্ষন মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও আতসবাজী প্রদর্শনীর মাধ্যমে “২০১৯ বর্ষবরণ”।
* * * * :: প্রতিযোগিতার দিনলিপি :: * * * *
- ‘ক-বিভাগ’ – যে কোনো প্রাকৃতিক দৃশ্য।
- ‘খ-বিভাগ’- শব্দ দৃশনের ভয়াবহতা।
২৯শে ডিসেম্বর ২০১৮ শনিবার:
- ক-বিভাগ: বিষয় যে কোনো শিশু উপযোগী কবিতা।
- খ- বিভাগ : পছন্দসই।
- ক-বিভাগ: যে কোন রুচিশীল নৃত্য।
- খ-বিভাগ: যে কোন রবীন্দ্র নৃত্য।
৩০শে ডিসেম্বর ২০১৮ রবিবার :
- ক-বিভাগ: যে কোন রবীন্দ্র সঙ্গীত।
- খ-বিভাগ: যে কোন নজরুল গীতি।
নিয়মাবলী :
- ‘ক’বিভাগ : ১০ বৎসর বয়স পর্যন্ত।
- ‘খ’ বিভাগ: ১৬ বৎসর বয়স পর্যন্ত।
- সম্প্রীতি দৌড়ে প্রতিযোগীদের। বয়স ১২বৎসরের উর্দ্ধে হতে হবে।
- সমস্ত প্রতিযোগীকে নির্দিষ্ট সময়ের ৩০ মিঃ পূর্বে উপস্থিত থাকতে হবে।
- ক্যুইজ বিভাগে দুজন করে দল হতে হবে।
- বয়সের প্রমাণ পত্র সঙ্গে আনতে হবে।
- বিচারকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
খেয়াল রাখবেন :
- বয়সের প্রমাণ অবশ্যই জমা দিতে হবে।
- আবৃত্তি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে কবিতার প্রতিলিপি অবশ্যই জমা দিতে হবে।
- সঙ্গীত প্রতিযোগীকে তাহার বাদক সঙ্গে আনতে হবে।
- অঙ্কন প্রতিযোগিতায় কেবলমাত্র কাগজ সরবরাহ করা হইবে
- সম্প্রীতি দৌড়ের ক্ষেত্রে প্রত্যেক প্রতিযোগীকে পলাশপাই সিনেমা মোড় পৌঁছে যেতে হবে।
- নৃত্য প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীকে তার গানের ক্যাসেট বা মেমরি কার্ড আনতে হবে।